বাঁধাকপির পাকোড়া

রন্ধনশিল্পী ডা. ফারহানা ইফতেখারের রেসিপিতে সহজেই তৈরি করতে পারেন ইফতারের এই পদ।

উপকরণ: বাঁধাকপি মিহি কুচি ২ কাপ। পেঁয়াজ মিহি কুচি ২ টেবিল-চামচ। কাঁচামরিচ ও ধনেপাতা কুচি স্বাদ মতো। ময়দা ও চালের গুঁড়া ১ টেবিল-চামচ করে। কারি পাউডার আধা চা-চামচ। ডিম ১টি। টমেটো সস ও আদা-রসুন পেস্ট সামান্য। লবণ স্বাদ মতো। হলুদ ও মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ করে। তেল ভাজার জন্য।

পদ্ধতি: সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো করে মথে মিশিয়ে নিন। তারপর ডুবো তেলে পাকোড়ার আকার করে মাঝারি আঁচে সোনালি করে ভেজে নিন।

পাকোড়া কিচেন টিস্যুতে রাখুন যাতে বাড়তি তেল টেনে নেয়। এবার পছন্দ মতো সস দিয়ে পরিবেশন করুন।

মহাগ্রন্থ আল কোরআন ও মাহে রমজান

মাওলানা এম. এ. করিম ইবনে মছব্বির

মহাগ্রন্থ আল কোরআন এবং মাহে রমজানের সম্পর্ক খুবই সুনিবিড়। মহান রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে ঘােষণা করেন, রমজান হল সেই মাস যে মাসে অবতীর্ণ করা হয়েছে মহাগ্রন্থ আল কোরআন। যা মানুষের জন্য হেদায়াত এবং সুস্পষ্ট পথ নির্দেশকারী। আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। (সুরায়ে বাক্বারা -১৮৫)।

মসনদে ইমাম আহমদে হযরত ওয়াছিলা ইবনে আছকা (রা:) থেকে বর্ণনা করা হয়েছে, নবী করিম (সা:) বলেছেন , হযরত ইব্রাহীম (আ:) -এর উপর সহীফা অবতীর্ণ হয়েছিল প্রথম রমজান। হযরত জাবের (রা:) -এর রেওয়াতে বলা হয়েছে জবুর রমজানের বারাে তারিখ অবতীর্ণ হয়। আর রমজানের ছয় তারিখ তাওরাত, দশ তারিখ ইঞ্জিল এবং চব্বিশ তারিখে মহাগ্রন্থ আল কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। প্রতি রমজান মাসে হযরত জিব্রাঈল (আ:) আসতেন নবী করীম (সা:) এর খেদমতে।

তিনি হযরত জিব্রাঈল (আঃ) কে কোরআন শরীফ পাঠ করে শুনাতেন। সাহাবায়ে কেরামগণ রমজান মাসে কোরআনের খেদমতে বেশি সময় ব্যয় করতেন।
কোরআন তেলাওয়াত করতেন, মুখস্থ করতেন, বুঝার চেষ্টা করতেন, অধ্যায় ও অধ্যাপনায় ব্যস্ত থাকতেন।

আমাদেরও উচিত পবিত্র রমজান মাসে বেশি বেশি করে কোরআন তেলাওয়াত করা। নবী করীম (সাঃ) বলেন, কোরআন ব্যতীত অন্য কোথাও হেদায়াত তালাশ করলে আল্লাহপাক তাকে পথভ্রষ্ট করে দিবেন।

পবিত্র রমজানে সামান্যতম সৎ কর্মের বিনিময়ে অন্য মাসের ফরজ তুল্য সমান সওয়াব পাওয়া যায়। এমনি ভাবে কোরআন শরীফের প্রতিটি হরফের দশটি করে নেকি প্রদান করা হয়।
নবী করীম (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি আল কোরআনের একটি হরফ তেলাওয়াত করেছে, সে একটি নেকি পেয়েছে। প্রতিটি নেকি দশ থেকে সাতশত গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।
আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনে ঘােষণা করেন যে, আমি মহাগ্রন্থ আল কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বুঝার জন্য। সূরায়ে আল ফোরকান ৫৪-১৭।
অতএব আসুন কোরআন নাজিলের এ মাসে আমরা বেশি বেশি করে কোরআন তেলাওয়াত করি।

সূত্রঃ মানবজমিন

ইফতারে যে কারণে লেবুর শরবত খাবেন

রোজা রেখে বেশির ভাগ মানুষই ক্লান্ত অনুভব করেন। সারা দিন রোজা রেখে এক গ্লাস লেবুর শরবত আপনার ক্লান্তিভাব দূর করতে পারে। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় এটি জ্বর, সর্দি, কাশি ও ঠান্ডাজনিত সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকর। এ ছাড়া লেবুর রয়েছে আরও নানা গুণাগুণ।

লেবুর কয়েকটি গুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক

শক্তি জোগায়ঃ

লেবুর শরবত তৎক্ষণাৎ শক্তি বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন লেবুর শরবত খেলে মেজাজ থাকবে ফুরফুরে আর কাজেও পাবেন শক্তি।

হজম শক্তি বাড়ায়ঃ

লেবুর শরবত হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেলেই হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। গ্যাসট্রিকের সমস্যা যাদের আছে এটি তাদের জন্যও উপকারী। কারণ, লেবুর পানি খুব সহজে পরিপাক নালির মধ্যে থাকা টক্সিন শরীর থেকে বের করে দেয়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ

লেবুতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। যে কারণে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই ইফতারে নিয়মিত লেবুর শরবত খান।

ওজন কমাতেঃ

ওজন কমাতে বা মেদ ঝরাতে লেবু দারুণ কার্যকরী তুলনা নেই। হালকা গরম পানিতে, লেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে আরও ভালো কাজ করে।

ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধীঃ

লেবু ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধেও দারুণ কাজ করে। ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ এড়াতে লেবুর শরবত খেতে পারেন। বিশেষ করে ফ্লু, সর্দি-কাশি ও গলাব্যথা হলে লেবুর শরবত খেতে পারেন।

মস্তিষ্ক ভালো রাখেঃ

লেবুর মধ্যে রয়েছে অতিমাত্রায় পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম। যা শুধু মস্তিষ্ক নয়, স্নায়ুকেও সতেজ রাখতে সাহায্য করে। চিন্তাশক্তি বাড়ায়।

ক্যানসার প্রতিরোধকঃ

লেবুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। লেবু রক্ত পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে এবং মুখের স্বাদ বৃদ্ধি করে।

৩ লাখ ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি হলো হুমায়ুন ফরীদির চশমা

করোনা মোকাবেলায় অর্থ সংগ্রহ করতে নিলামে তোলার পর প্রয়াত অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির ব্যবহৃত চশমা বিক্রি হয়েছে ৩ লাখ ২৫ হাজার ১২ টাকায়।

হাঙ্গেরি প্রবাসী এক বাংলাদেশি চশমাটি কিনে নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ১২ টায় ‘অকশন ফর অ্যাকশন’ নামের ফেসবুক পেজে লাইভে হুমায়ুন ফরীদির চশমার নিলামের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

সেসময় অংশ নেন হুমায়ুন ফরীদির একমাত্র মেয়ে শারারাত ইসলাম। এছাড়া আরও অংশ নেনে অভিনেতা আফজাল হোসেন, মিশা সওদাগর, আফসানা মিম, ইরেশ যাকের, সাজু খাদেমসহ অনেকে।

নিলামে ফরীদির চশমাটির ভিত্তি মূল্য ধরা হয় ১ লাখ টাকা।

এর আগে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের একটি ব্যাট নিলামে বিক্রি হয় ২০ লাখ টাকায়। সংগীতশিল্পী তাহসানের লেখা একটি লিরিক ও অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে সাড়ে ৭ লাখ টাকা।

প্রসঙ্গত প্রখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি ২০১২ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

হুমায়ুন ফরীদি বাংলাদেশের মঞ্চনাটক, টেলিভিশন এবং সিনেমা জগতের অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন অভিনেতা ছিলেন। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র ছিলেন।

ইফতারে কেন রোজ ছোলা খাবেন?

ইফতারে খাবারের তালিকায় আর কিছু থাক বা না থাক, ছোলা আর খেজুর থাকবেই। রমজান মাসজুড়েই অনেকেই ইফতারে ছোলা খান। ছোলায় আমিষের পরিমাণ মাংস বা মাছের আমিষের পরিমাণের প্রায় সমান। এতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ছাড়াও আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ লবণ। ইফতারিতে খাদ্য তালিকাকে সমৃদ্ধ করে শরীরকে কর্মক্ষম রাখে ছোলা।

ছোলায় অনেক পুষ্টি রয়েছে। এটা প্রোটিন গ্রুপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত এবং সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন হিসেবে পরিচিত। ছোলা শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে সাহায্য করে থাকে।

এই ডালে রয়েছে উচ্চ আঁশ; তাই এটি ডাল হিসেবে অনেক উন্নত। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ছোলা খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা খুব ধীরে ধীরে বাড়ে এবং ছোলার আঁশ রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। সেই জন্য ডায়াবেটিক রোগীর ক্ষেত্রে ছোলার কোনো জুরি নেই।

তবে যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা ছোলা একেবারেই খাবেন না।

শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট, আঁশ বা প্রোটিন হিসেবে নয়, বেশ কিছু ভিটামিন এবং মিনারেল হিসেবে ছোলার কোনো জুড়ি নেই। এটি পরিপূর্ণ খাবার হিসেবেও খেতে পারেন। ছোলা থেকে বড় এবং ছোট সব পুষ্টিই পাওয়া যায়।

ছোলাকে অবশ্যই সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হয়। অথবা সেটি সম্ভব না হলে অন্তত ছয় ঘণ্টা ছোলা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে করে ছোলার বাহ্যিক কেমিকেল এবং ফাইটিংসগুলো চলে যাবে।

রোজা ছাড়াও যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তারা ছোলাটা একটি মিল হিসেবে রাখতে পারেন। বিশেষ করে ছোলার সঙ্গে যদি টক দই মিলিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে ফাস্ট ক্লাস এবং সেকেন্ড ক্লাস দুটো প্রোটিনই পেয়ে যাবেন।

এ ছাড়া যারা ওজন কমাতে চান, তাদের ছোলা, টক দই, সবজি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডায়েটেশিয়ানরা। কেননা ছোলার আঁশ শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

প্রোটিনের চাহিদা পূরণে আমাদের মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, ডাল সবই খেতে হয়। যার মধ্যে প্রাণিজ প্রোটিন ফার্স্ট ক্লাস আর সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন হিসেবে আমরা ডাল ও বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকি। যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাদের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা বাদ দেয়া যাবে না। সেই জন্য মাছ, মাংস কমিয়ে প্রোটিনের সেই চাহিদা যদি ছোলা থেকে পূরণ করা যায় তবে সহসাই রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারবেন।

প্রচুর তেল দিয়ে ছোলাকে ভুনা না করে বরং সিদ্ধ করে তার সঙ্গে টমেটো, শসা, কাঁচামরিচ ও একটু অলিভঅয়েল বা সরিষার তেল মিশিয়ে নিলে সেটাই স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি।

গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫৭১ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত , মৃত্যু ২

বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫৭১ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৮,২৩৮।

আজ শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। অনলাইনে বুলেটিন উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

অনলাইন বুলেটিনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫,৫৭৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে চলার জন্য অনলাইন বুলেটিনে আহবান জানানো হয়।

করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে ঘরে থাকা, রমজানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, বেশি বেশি পানি ও তরল জাতীয় খাবার, ভিটামিন সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, টাটকা ফলমূল ও সবজি খাওয়াসহ শরীরকে ফিট রাখতে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাংলাদেশে নতুন করে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিলেন ৫৬৪ জন। মোট শনাক্ত হয়েছিলেন ৭,৬৬৭ জন। এ ছাড়া গতকাল পর্যন্ত আরও ৫ জন মারা যান। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১৬৮। আর একই সময়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছেন ১০ জন। মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছেন ১৬০ জন।

দেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। আর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

করোনাভাইরাসে মৃত্যু বেড়ে ১৬৮, মোট শনাক্ত ৭৬৬৭

বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরও ৫ জন মারা গেছেন। এনিয়ে মোট মারা গেলেন ১৬৮ জন। এছাড়া একই সময়ে ৫৬৪ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭,৬৬৭।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। অনলাইনে বুলেটিন উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

অনলাইন বুলেটিনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪,৯৬৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এছাড়া একই সময়ে সুস্থ হয়েছেন ১০ জন। এনিয়ে মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৬০ জন।

গতকাল বুধবার পর্যন্ত বাংলাদেশে নতুন করে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিলেন ৬৪১ জন। মোট শনাক্ত হয়েছিলেন ৭,১০৩ জন। এ ছাড়া গতকাল পর্যন্ত আরও ৮ জন মারা যান। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১৬৩। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছেন ১১ জন। মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছেন ১৫০ জন।

দেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।